সৈয়দুল কাদের
আশেক উল্লাহ রফিক এমপি বলেছেন, শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস বাঙালি জাতির জীবনে একটি স্মরণীয় ও কলঙ্কের দিন। দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান বুদ্ধিজীবী নিধনের মর্মন্তুদ স্মৃতিঘেরা বেদনাবিধূর একটি দিন। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে নয় মাস রক্তগঙ্গা পেরিয়ে গোটা জাতি যখন উদয়ের পথে দাঁড়িয়ে, ঠিক সেই সময়ই রাতের আঁধারে পরাজয়ের গ্লানিমাখা পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তাদের এদেশীয় দোসর রাজাকার, আলবদর, আল শামস ও শান্তি কমিটির সদস্যরা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের বেছে বেছে হত্যা করে। বিজয়ের মাত্র দুইদিন আগে এই দিনে দেশকে মেধাশূন্য করার পূর্বপরিকল্পনা নিয়ে ঘর থেকে তুলে নিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করে জাতির শ্রেষ্ট সন্তানদের। তেমনি মহেশখালীতেও অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধাকে হত্যা করে এই এলায় গন কবর দিয়েছে।
তিনি বৃহস্পতিবারা দুপুরে মহেশখালী আধিনাথ সংলগ্ন বধ্য ভুমিতে শহীদের প্রতি শ্রব্ধার্ঘ্য অর্পন শেষে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি’র বক্তব্যে এ কথা বলেন।
এ সময় উপজেলা প্রশাসন, উপজেলা আওয়ামী লীগ, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, উপজেলা যুবলীগের পক্ষ থেকে শ্রব্ধার্ঘ্য নিবেদন করা হয়। পরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবুল কালাম’র সভাপতিত্বে ও ছাত্রনেতা শাহনেওয়াজের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন উপজেলা সহকারি কমিশনার ভুমি বিভিষণ কান্তি দাশ, উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা এডঃ আবু তালেব, মুক্তিযোদ্ধা ছালেহ আহমদ, ছোট মহেশখালী আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এনামুল করিম। এ সময় উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আমজাদ হোসেন, মুক্তিযোদ্ধা বাচা মিয়া, ফিরোজ খান, ছলিম উল্লাহ খান, উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক চেয়ারম্যান শামসুল আলম, নির্মল চক্রবর্তী, ব্রজগোপাল ঘোষ, নুরুল আলম, শহীদ পরিবারের বাসন্তি বালা, উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক সাজেদুল করিম, যুগ্ম আহবায়ক এডঃ শেখ কামাল, জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি আশহাদ উল্লাহ সায়েম, বড়মহেশখালী আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নুরুল আমিন, হোয়ানক আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাফর আলম জফুর, কুতুবজুম আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রবি আলম, পৌর আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহবায়ক রফিকুল ইসলাম কাউন্সিলর, মৌলভী ওসমান গণী, শ্রমিকলীগের সরওয়ার আলম, উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম আহবায়ক হালিমুর রশিদ, জেলা ছাত্রলীগ নেতা সরওয়ার কাইছার ছিদ্দিকী সোহেল, জেলা ছাত্রলীগ নেতা পারভেজ আহমদ বাবু, বড়মহেশখালী যুবলীগের আহবায়ক জিল্লুর রহমান মিন্টু মেম্বার, কুতুবজুম যুবলীগের আহবায়ক গোলাম কিবরিয়া সিকদার, শাপলাপুর যুবলীগের আহবায়ক সামিদুল ইসলাম, যুবলীগ নেতা মোজাম্মেল হক বাহাদুর, জমির উদ্দিন, আহসান উল্লাহ আহসান, সাদ্দাম হোসেন, শাহজাহান, রবি আলম, নজরুল ইসলাম, হেমায়ত উল্লাহ, ফারুক বাদশা, আব্বাস মিয়া, হেমায়ত উল্লাহ, আবু ছিদ্দিক, মনির উদ্দিন, হাসান সরওয়ার কাজল, ছাত্রলীগের রিয়ান সিকদার, জসিম উদ্দিন, সাহাব উদ্দিন হিরু, পৌর শ্রমিকলীগের রিপন উদ্দিন, মাহবুব আলম, আবদুল জব্বার, শাহরিয়ার, সাহেল মোঃ আশেক ও মোহাম্মদ রফিক।